কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় যারা অবদান রেখেছেন

বিসিএস পরীক্ষায়  কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে প্রশ্ন এসে থাকে। এ নিয়ে জানার আগ্রহ অনেকের থাকে। আজকের আলোচনায় তাই  কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় যারা অবদান রেখেছেন এ নিয়ে বলা হয়েছে। মনোযোগ সহকারে পুরো পোস্টটি পড়ুন।

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় যারা অবদান রেখেছেন

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় যারা অবদান রেখেছেন তা নিয়ে কৌতূহল অনেকেরই। আসলে এটি কি এ নিয়ে জানতে দ্রুত মূল আলোচনায় চলে যায়।  

ভূমিকা

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল মহাবিশ্বের একটি কৌতূহলী ঘটনা। এ নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি বিজ্ঞানীদেরও জানার কৌতূহলের শেষ নাই। প্রতিনিয়তই এ নিয়ে নতুন নতুন তত্ত্ব আবিষ্কার হয়। আজকের আলোচনায় চেষ্টা করেছি কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল কি, কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোলের প্রকারভেদ, কৃষ্ণগহ্বরের গঠন ও কার্যকারিতা এবং কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় যারা অবদান রেখেছেন এসব নিয়ে বিস্তারিত বলতে।

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল কি

 কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় যারা অবদান রেখেছেন তা জানার আগে আমারা জেনে নেই কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল সম্বন্ধে। কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল হল মহাকাশের এমন একটি অঞ্চল যেখানে মহাকর্ষ এতটাই প্রবল যে কোন কিছুরই এমনি আলোরও সেখান থেকে পালানোর ক্ষমতা নেই। এই মহাকর্ষের তীব্র আকর্ষণ মূলত একটি নক্ষত্রের জীবনচক্রের শেষ পর্যায়ে ঘটে যাওয়া এক প্রচণ্ড বিস্ফোরণের ফলে হয়ে থাকে।  

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোলের প্রকারভেদ

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল চার ধরণের হয়ে থাকে। এই চার ধরণের ব্ল্যাক হোল হচ্ছে,

স্টেলার-ম্যাস ব্ল্যাক হোল(Stellar-mass Black Hole)

এই ধরণের কৃষ্ণগহ্বরগুলি গঠিত হয় যখন বিশাল কোন নক্ষত্র তার কেন্দ্র শক্তি হারিয়ে সংকুচিত হয়ে যায় তারপর সেটার মৃত্যু হয়। এদের ভর সাধারণত কয়েকগুণ থেকে দশগুণ পর্যন্ত সূর্যের ভরের সমান হতে পারে। 

সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাক হোল(Supermassive Black Hole)

এই ধরণের কৃষ্ণগহ্বরগুলি সাধারণত আকাশগঙ্গার কেন্দ্রস্থলে পাওয়া যায় এবং খুব বড় ভরের হয়। এদের ভর লক্ষ্য লক্ষ্য থেকে কোটি কোটি সূর্যের ভরের সমান হতে পারে।

ইন্টারমিডিয়েট-ম্যাস ব্ল্যাক হোল(Intermediate-mass Black Hole)

এরা স্টেলার-ম্যাস ব্ল্যাক হোল এবং সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাক হোল এর মধ্যে অবস্থান করে। এদের ভর কয়েক হাজার থেকে লক্ষ্য লক্ষ্য সূর্যের ভরের সমান হতে পারে। 

মাইক্রো ব্ল্যাক হোল(Micro Black Hole) 

এই ধরণের ব্ল্যাক হোলগুলি খুবই ছোট এবং সাধারণত পরীক্ষাগারে তৈরি হতে পারে। তাদের ভর অত্যন্ত কম এবং তারা দ্রুত বাষ্পীভূত হয়ে যেতে পারে।

আরও পড়তে পারেনঃ 

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার ১২ টি স্মার্ট উপায়।

রসায়ন বা কেমিস্ট্রিতে অনার্স শেষ করে কোথায় ক্যারিয়ার গড়ব।

বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে কার্যকারী গাইডলাইন এবং ধারণা।

২০২৪ সালের বিশ্বের শীর্ষ ২০টি দেশের উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা।

মোবাইলে সকল বোর্ড পরীক্ষার রেজাল্ট দেখার নিয়ম।

কৃষ্ণগহ্বরের গঠন ও কার্যকারিতা

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় যারা অবদান রেখেছেন তারা এর গঠন ও কার্যকারিতা নিয়েও কথা বলেছেন যা নিচে তুলে ধরা হোল,

গঠন

ইভেন্ট হরাইজন(Event Horizon)

ইভেন্ট হরাইজন হোল কৃষ্ণগহ্বরের চারপাশের সীমা যেখানে কোন কিছু একবার প্রবেশ করলে তা আর বেরিয়ে আসতে পারে না। এটি এক প্রকারের সীমানা যার ভেতরে কোন কিছু প্রবেশ করলে তা অনন্তকাল পর্যন্ত আটকে থাকে। 

সিঙ্গুলারিটি(Singularity)

কৃষ্ণগহ্বরের কেন্দ্রে থাকে সিঙ্গুলারিটি যেখানে মহাকর্ষের প্রভাব এতটাই প্রবল যে স্থান-কাল সম্পূর্ণ ভেঙ্গে যায়। এখানে ঘনত্ব এবং তাপমাত্রা অনন্ত হয়ে যায় যা বর্তমান পদার্থবিজ্ঞানের ধারণার বাইরের বিষয়। 

আকারেশন ডিস্ক(Accretion disk)

কৃষ্ণগহ্বরের চারপাশের গ্যাস এবং ধূলিকণা যখন কৃষ্ণগহ্বরের দিকে পড়তে থাকে তখন তারা একটি ডিস্কের মতো গঠন করে। এই আকারেশন ডিস্ক খুব উজ্জ্বল হয় এবং প্রচুর তাপ উৎপন্ন  করে। 

জেটস(Jets)

অনেক কৃষ্ণগহ্বরের থেকে প্রচণ্ড শক্তিশালী রশ্মি বা জেটস নির্গত হতে দেখা যায় যা আলো এবং কণা বহন করে মহাশূন্যে ছড়িয়ে পড়ে। 

কার্যকারিতা 

নক্ষত্রের মৃত্যু 

যখন একটি বিশাল নক্ষত্র তার জীবনের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে যায় এবং তার ভর যথেষ্ট বেশি থাকে তখন সেটি সুপারনোভা বিস্ফোরণে ফেটে যায়। বিস্ফোরণের পরে যদি বাকি কোরের ভর ৩-৪ সূর্যের ভরের চেয়ে বেশি হয় তাহলে সেটি সংকুচিত হয়ে কৃষ্ণগহ্বর হয়ে যেতে পারে।

সংশ্লেষণ এবং উপাদান যোগ করা

কৃষ্ণগহ্বরগুলি তাদের ভর বৃদ্ধি করতে পারে আশেপাশের উপাদান বা অনন্য নক্ষত্র থেকে গ্যাস এবং ধূলিকণা টেনে নিয়ে।

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় যারা অবদান রেখেছেন 

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় যারা অবদান রেখেছেন সেসব বিজ্ঞানী এবং তাদের কাজের বিবরণ নিচে দেওয়া হোল,

অ্যালবার্ট আইনস্টাইন(Albert Einstein)

অবদানঃ সাধারণ আপেক্ষিকতত্ত্ব(General Relativity)

বর্ণনাঃ ১৯১৫ সালে অ্যালবার্ট আইনস্টাইন সাধারণ আপেক্ষিকতত্ত্ব প্রবর্তন করেন যা মহাকর্ষকে স্থান ও কালের বক্রতা হিসেবে ব্যাখ্যা করে। এই তত্ত্বের ভিত্তিতেই ব্ল্যাক হোলের ধারণা প্রথম আসে যদিও আইনস্টাইন নিজে ব্ল্যাক হোলের অস্তিত্বের বিষয়ে সংশয়ী ছিলেন। 

কার্ল শোয়ার্জশিল্ড(Karl Schwarzschild)

অবদানঃ শোয়ার্জশিল্ড সমাধান(Schwarzschild Solution)

বর্ণনাঃ ১৯১৬ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় কার্ল শোয়ার্জশিল্ড আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতত্ত্বের সমাধান বের করেন। যা একটি অ-বৈশিষ্ট্যপূর্ণ(non-rotating) ব্ল্যাক হোলকে বর্ণনা করেন। এটি শোয়ার্জশিল্ড রেডিয়াস নামে পরিচিত। 

রবার্ট ওপেনহাইমার এবং হার্টল্যান্ড স্নাইডার(J. Robert Oppenheimer and Hartland Snyder)

অবদানঃ গ্র্যাভিটেশনাল কোলাপ্স থিওরি(Gravitational Collapse Theory)

বর্ণনাঃ ১৯৩৯ সালে তারা প্রকাশ করেন যে কিভাবে বড় নক্ষত্রেরা তাদের জীবনের শেষ পর্যায়ে নিজের ভরে তলিয়ে যেতে পারে এবং একটি ব্ল্যাক হোলে পরিণত হতে পারে। 

জন হুইলার(John Archibald Wheeler)

অবদানঃ "ব্ল্যাক হোল" টার্মটির উদ্ভাবন

বর্ণনাঃ ১৯৬০ এর দশকে জন হুইলার "ব্ল্যাক হোল" শব্দটি প্রবর্তন করেন এবং ব্ল্যাক হোলের ধারণাকে জনপ্রিয় করেন। তিনি ব্ল্যাক হোলের গঠন ও প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করেছেন এবং এই ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।

রজার পেনরোজ(Sir Roger Penrose)

অবদানঃ পেনরোজ সিঙ্গুলারিটি থিওরেম(Penrose Singularity Theorem)

বর্ণনাঃ ১৯৬৫ সালে রজার পেনরোজ প্রমাণ করেন যে যদি ব্ল্যাক হোল তৈরি হয় তবে তার কেন্দ্রে একটি সিঙ্গুলারিটি থাকতে হবে যেখানে মহাকর্ষ অসীম হয়ে যায়। এই কাজের জন্য তিনি ২০২০ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।  

স্টিফেন হকিং(Stephen Hawking)

অবদানঃ হকিং রেডিয়েশন(Hawking Radiation)

বর্ণনাঃ ১৯৭৪ সালে স্টিফেন হকিং প্রমাণ করেন যে ব্ল্যাক হোলগুলি কোয়ান্টাম প্রভাবের মাধ্যমে বিকিরণ করতে পারে যা "হকিং রেডিয়েশন" নামে পরিচিত। এর ফলে ব্ল্যাক হোল ধীরে ধীরে বাষ্পীভূত হতে পারে। তার এই কাজ ব্ল্যাক হোল এবং থার্মোডাইনামিক্সের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে। 

কিপ থর্ন(Kip Thorne)

অবদানঃ ব্ল্যাক হোল এবং মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্বে গবেষণা। 

বর্ণনাঃ কিপ থর্ন ব্ল্যাক হোল এবং মহাকর্ষ তরঙ্গ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। তিনি ব্ল্যাক হোলগুলির সঠিক মডেল তৈরি করেছেন এবং মহাকর্ষ তরঙ্গের প্রায়োগিক অংশে তার অবদান ছিল।

আন্দ্রেয়া গেজ  এবং রেইনহার্ড গেন্জেল(Andrea Ghez and Reinhard Genzel)

অবদানঃ মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রে সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাক হোলের প্রমাণ

বর্ণনাঃ  তারা দুজনে প্রমাণ করেছেন যে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির  কেন্দ্রস্থলে একটি সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাক হোল রয়েছে যা "স্যাজিটারিয়াস এ*" নামে পরিচিত। এ আবিষ্কারের জন্য তারা ২০২০ সালে নোবেল পুরষ্কার পান। 

কার্লো রোভেল্লি(Carlo Rovelli)

অবদানঃ লুপ কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি(Loop Quantum Gravity)

বর্ণনাঃ  রোভেল্লি ব্ল্যাক হোল এবং তাদের ভূমিকা সম্পর্কে গভীরতর বোঝার জন্য লুপ কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি নিয়ে কাজ করেছেন যা মহাবিশ্বের সবচেয়ে মৌলিক স্তরের ভর-শক্তি সম্পর্ক ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। 

কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় বাংলাদেশী যারা অবদান রেখেছেন 

বাংলাদেশে ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন এমন বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী রয়েছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব হলেন,

ড. জামাল নাজরুল ইসলাম

ড. জামাল নাজরুল ইসলাম(১৯৩৯-২০১৩) ছিলেন একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পদার্থবিজ্ঞানী এবং গণিতবিদ। ব্ল্যাক হোল, মহাজাগতিক কণিকা এবং মহাবিশ্বের শেষ পরিণতি নিয়ে তার গবেষণা উল্লেখযোগ্য। তিনি "The Ultimate Fate of the Universe" এবং "An Introduction to Mathematical Cosmology" নামে বই লিখেছেন যা মহাকাশবিজ্ঞান এবং ব্ল্যাক হোল গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্সে হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

ড. হুমায়ুন আহমেদ

ড. হুমায়ুন আহমেদ(১৯৪৮-২০১২) প্রধানত একজন জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক হিসেবে পরিচিত তবে তিনি একজন পদার্থবিদও ছিলেন। ব্ল্যাক হোল নিয়ে তার কিছু গবেষণা কাজ ছিল যা পরে জনপ্রিয় বিজ্ঞান লেখায় পরিণত হয়। 

ড. জাহিদ হাসান

ড. জাহিদ হাসান প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং কনডেন্সড ম্যাটার ফিজিক্সে কাজ করেছেন। যদিও তিনি ব্ল্যাক হোল নিয়ে সরাসরি কাজ করেন না তার কাজ ব্ল্যাক হোলের থিউরিটিক্যাল দিকগুলোকে বুঝতে সহায়ক হতে পারে বিশেষত কোয়ান্টাম মেকানিক্স এবং টপোলজিকাল ফেজ অফ ম্যাটার নিয়ে।

ড. মইনুল ইসলাম

ড. মইনুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক। তিনি ব্ল্যাক হোল থিওরি এবং জেনারেল রিলেটিভিটি নিয়ে কাজ করেছেন। তার গবেষণায় ব্ল্যাক হোলের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এবং মহাবিশ্বের গঠন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।

ড. শফিকুল ইসলাম

ড. শফিকুল ইসলাম ব্ল্যাক হোলের নিউমেরিক্যাল সিমুলেশন এবং জেনারেল রিলেটিভিটির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করেছেন। তিনি বর্তমানে ব্ল্যাক হোলের গঠন এবং এদের মিথষ্ক্রিয়া নিয়ে গবেষণা করেছেন।

ড. ফারহানা পারভীন

ড. ফারহানা পারভীন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গবেষক যিনি ব্ল্যাক হোল এবং কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটির উপর কাজ করেছেন। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে তার গবেষণা প্রকাশ করেছেন এবং ব্ল্যাক হোলের জটিল গঠন এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। 

লেখকের মন্তব্য

বাংলাদেশে ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণা পরিধি এখনও ছোট হলেও এই বিজ্ঞানীদের কাজ মহাকাশবিজ্ঞান এবং পদার্থবিজ্ঞানের বৃহত্তর পরিমণ্ডলে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। বাংলাদেশী সহ বাইরের বিজ্ঞানীদের অবদান ব্ল্যাক হোলের জটিল ধারণা ও গঠনকে বোঝার পথে মহত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন এবং তারা এই ক্ষেত্রটিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে গেছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url